পোস্টগুলি

2013 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

আব্দুল্লাহ আল নোমান চট্টগ্রাম বিএনপি'র সবচেয়ে অজনপ্রিয় নেতা

যদিও বিএনপিকে বলা হয়, নোয়াখালি সমিতি। কিন্তু বিএনপির কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে চট্টগ্রাম, এটাতে সন্দহের কোন সুযোগ নেই! আজ সূর্যোদয়ের মত এটি খাটি। সেইদিন 'আমার ফাঁসি চাই' বইতে পড়লাম আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কে ঘৃণা করেন কারণ এই বাহিনীর লোকজন তার পরিবারের প্রায় সকল সদস্যকে হত্যা করেছে বলছিলাম বিএপির কথা! আমার ফাঁসি চাই বইয়ের কথা নিয়ে রাজনীতির সুযোগ নিচ্ছি না, বরং এটি অন্য কারো ক্ষেত্রে ঘটলে তিনি হয়তো এর চাইতে আরো বেশী কঠোর হত! বিএনপি'র চট্টগ্রাম গুরুত্ব হলেও এই চট্টগ্রামেই কিন্তু এই দলটির প্রতিষ্ঠাতা ও বাংলাদেশের সবচাইতে জনপ্রিয় রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে নিসংশ্ব ভাবে হত্যা করেছিল দুবৃত্তরা। কিন্তু তবুও দলটির কাছে এই নগরী অত্যাধিক জনপ্রিয়, কারন তারা এখান থেকেই প্রেরণা লাভ করে, আন্দোলন সংগ্রামে যে এই জেলার জুরি নেই এটা তারা বুঝতে পেরেছিল। তারা জানে বিপ্লবী চট্টলা/বিদ্রোহী চট্টলা/কারো কাছে কোন দিন মাথা নত করে না এটি সম্ভবত কোন কবিতা, এর প্রমাণ অবশ্য তারা রেখেছে, গত জোট সরকারের আমলে বৃহত্তর চট্টগ্রাম থেকে ৮/৯ জন মন্ত্রী প্রতি...

মেঘ বালিকার মানসিক বিড়ম্বনা

এয়ার কন্ডিশন রুমে সুন্দর একটি সেক্রেটারিয়েট টেবিলের এক পাশে রিভলভিং চেয়ারে বসে আছে মেঘ বালিকা। কপালে বিন্দু বিন্দু ঘামগুলো বেড়ে ক্রমেই মুখ-গলা ভিজিয়ে দিচ্ছে। এসি রুমে মাথার ওপর হাই স্পিরিডে ছাপ্পান্ন ইঞ্চি সাইজের বৈদ্যুতিক পাখা ঘুরছে। তবুও পুরো শরীর তার ঘামে বিজবিজ করছে। কিন্তু সে দিকে তার মোটেও খেয়াল নেই। কিসের ভাবনা যেন তাকে আবগাহন করে রেখেছে। মেডাম আসবো? ডাকে ভাবনার জগৎ থেকে যেন বাস্তবে ফিরে এল মেঘ বালিকা। দরজার দিকে তাকিয়ে দেখলো অফিসের পিয়ন সুদীপ্ত দাঁড়িয়ে আছে।

আমার শবে বরাতময় একদিন

কথায় আছে, মায়ের চাইতেও মাসীর দরদ বেশি। তেমনি ভাবে, ধর্ম-কর্মের দ্বার না ধেরেও সেদিন বেশ পুলকিত ছিলাম। ঘটনাটি আমার কৈশর বেলার, তখন ক্লাশ সেভেন কি এইটে পড়ি। সেই সকাল থেকে ব্যস্ত। আম্মাকে একের পর এক উপদেশ আর নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছি, আজ স্পেশাল কি কি করতে হবে। পোলাও ও বিরিয়ানি মাস্টবি চাই-ই চাই। আর হালুয়া পাঁচ/ছয় আইটেমের কম হতে পারবে না। পাড়ার প্রতিবেশিদের পাশাপাশি আশপাশের সব বন্ধুর বাসায় এই বার ফাতেয়া (চট্টগ্রামে ভাল কিছু রান্না-বান্না হলে সওয়াবের নিয়তে হুজুর-মোল্লাসহ প্রতিবেশিদে দেয়াকে ফাতেয়া বলে) দেয়ার নিয়ত করেছি। আর রাতে সব বন্ধুকে দাওয়াত করেছি, তাদের জন্য লাল পরটা, মিষ্টি পরটা, চাউলের রুটি, গরু, মুরগী ইত্যাদি রান্না করতে হবে। এত চাওয়া অনিচ্ছা সত্ত্বেও আম্মা করেছেন ঠিকই কিন্তু বোনাস হিসেবে কিছু গালমন্দ হজম করতে হচ্ছিল আমাকে। কারন কিছু পেতে হলেও কিছু দিতেতো হবেই।

একজন প্রবাসীর স্ত্রী এবং নাবালিকা বউ

ছবি
ডিসেম্বরের শেষ দিকে হঠাৎ করেই লক্ষ্মীপুরের গ্রামের বাড়িতে যাই। এইবারকার গ্রামের ভ্রমণটি একধরনের ঈদের আমেজের মতই ছিল। যেহেতু বছরের প্রথম মাস তাই পুরনো এমন অনেক কেই পেয়ে গেলাম, যাদের বিগত একদশকেও দেখা হয়নি :-bd বেশ মজাতেই কাটল দিনগুলো। কমতো নয়, বাল্যকালের প্রায় দশ বছরের স্মৃতি আছে তাদের সাথে। যাই হোক সেখান থেকে দুজোনের কথা বলছি আজ। তবে নামগুলো আপনাদের কাছে গোপনই থাকবে, বুঝার সুবিধার্থ কল্পিত নাম ব্যবহার করলাম। ১। আমার বন্ধু নাবিল, বাবা নৌবাহিনীর অফিসার হলেও চট্টগ্রামে আরেকটি বিয়ে করার কারনে তাদের তেমন কোন খোঁজ নিত না। একমাত্র বড় ভাইই তাকে পড়া-লেখা শিখিয়েছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে পাশ করে ভাল একটা সরকারি চাকরীও ডেয়ে যায় নাবিল। বর্তমানে রুপালী/অগ্রনী ব্যাংকের নোয়াখালীর কোন একটি ব্রাঞ্চের শাখা ব্যাবস্থাপকের দায়িত্ব পালন করছে। যাই হোক, তার সাথে অনেক দিন পর দেখা

পাকিস্তান যা পারেনি অস্ত্র দিয়ে, ভারত তা করছে সংস্কৃতি দিয়ে

ছবি
লিখেছেন ২৫ মার্চ, ২০১৩, ১০:১০:৪৯ রাত ০১ ১৯৪৭ সালে দ্বি-জাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে জন্ম নেয়া তথাকথিত ইসলামী প্রজাতন্ত্র পাকিস্তান দুইটি পৃথক ভূ-খন্ডের মাধ্যমে ইংরেজদের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তান নামক এই দু’টি ভূ-খন্ডের মধ্যে রয়েছে বিস্তর ফরাক। একটি থেকে আরেকটির দূরত্ব কয়েক হাজার মাইলের। ভূ-খন্ডের দিক দিয়ে যেমন দূরত্ব ছিল, তেমনি দুই প্রান্তের মানুষ জনের মাঝেও ধর্ম ব্যতিত ভাষা, সংস্কৃতি, কৃষ্টি, এবং ব্যবহারসহ প্রায় সব কিছুরই দূরত্ব ছিল। পশ্চিম পাকিস্তানের মূল ভাষা ছিল উর্দু আর পূর্ব পাকিস্তানের ভাষা ছিল বাংলা। পাকিস্তানের ধর্মীয় অনুভূতি উগ্র আর পূর্ব পাকিস্তানের সহনশীল। পশ্চিম পাকিস্তান ভূ-খন্ডের জনগন ছিল (যা এখনো বলবৎ) বহু জাতি তত্ত্বে বিভক্ত,

শুধুমাত্র ভাষা দুর্বলতার কারণেই পিছিয়ে পড়ছে আমাদের শিক্ষিতরা, কমে যাচ্ছে রেমিটেন্স

ছবি
লিখেছেন লিখেছে১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ০১:৪৯:৪৭ দুপুর  মুনির বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত পরিবারের শান্তশিষ্ট সন্তান। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন কোন কলেজ থেকে সে ডিগ্রী ও মাষ্টার্স কমপ্লিট করে চাকরি পাওয়ার আশায় ক জোড়া জুতা ক্ষয় করে ফেলে। কিন্তু চাকরী যে দেশে সোনার হরিণ সে দেশে চাকরি পাওয়া কি এত সহজ! অগত্যা আর দশটি ছেলের মত সেও পাড়ি জমায় মধ্যপ্রাচ্যে আমাদের দেশীয় ঐতিহ্য অনুযায়ী যদিও প্রবাসী/বিদেশে থাকে এমন গুণবাচক নামে সে গুণান্বিত হতে সক্ষম হয়; তথাপি সে যে বাংলাদেশের একজন উচ্চ শিক্ষিত নাগরিক! তার কদর যখন সে দেশে পায়নি সেই কদর তখন সে বিদেশে পাবে কিভাবে? বাবা-মায়ের জমি বিক্রয় আর এনজিও গুলো থেকে চড়া সূদে ঋণ নেয়া টাকা পরিশোধের বাধ্য-বাধকতায় এবং সংসারের হাল ধরার

নীড়ে ফেরার ব্যাকুলতা

লিখেছেন ৬ এপ্রিল ২০১২ , সন্ধ্যা ০৬:২৪ সন্ধ্যা নে মে এল হরের রান্তায় / ব্যন্ত মানুষ গুলো গাড়ি কিংবা রিক্সায় সবাই যখন বাড়ি ফেরে চলে / আমার তো কেউ নেই আমি যাব কার কাছে আইল্যান্ডের প্রন্ত ছুঁইয়ে হাটছি আমি মনের ভেতর হাহাকার , মনের ব্যকুলতা ব্যক্ত করার কে আছে আমার ? যার কাছে সব খুলে বলা যায় ?? তিনি কোন বিশ্বস্ত ??? তিমির তমাসায় রূপ নিচ্ছে । আমি হাটছি....হঠাৎ আকাশ-বাতাস প্রকম্পিত করে এ কি ধ্বনিত হচ্ছে ?? আমার মনের ভেতর আনচান করে উঠল কেন হঠাৎ ? আমার এই ব্যকুলতা হচ্ছে কেন ? আরো তো শুনেছি সেই শুর!

'পানির নীচে মুরাদপুর ক্যানে হইব সিঙ্গাপুর'

লিখেছেন মামুন সিদ্দিক, ২৮ জুলাই ২০১১ , বিকেল ০৫:০০  ঘটনাটি আজ থেকে এক বছর আগের । ১৭ জুন ২০১০ তারিখের চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী এ.বি.এম মহিউদ্দিনের পক্ষে ভোট ভিক্ষার জন্য  দলীয়  নেত্রী  ও প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনার প্রতিনিধি হিসেবে চট্টগ্রামে এসিছিলেন আওয়ামী লীগের কয়েকজন সিনিয়র নেতা । তাদের  মধ্যে অন্যতম হলেন তোফায়েল , মতিয়া , সুরঞ্জিত , রাজ্জাক প্রমুখ । তারা বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে পুরো চট্টগ্রাম চষে বেরাচ্ছিলেন । নির্বাচনের তিন/চারদিন আগে চট্টগ্রামে তুমুল বৃষ্টি হল । বৃষ্টিতে বলা চলে চট্টগ্রামের জনজীবন থমকে পরে । পুরো চট্টগ্রাম জ্বলাবদ্ধতায় অচল হয়ে পরে ।

দাড়ি

লিখেছেন মামুন সিদ্দিক,   ০১ মার্চ ২০১২ , রাত ১০:৩৭   আজ পুরোনো এক বন্ধুর সাথে হঠাৎ দেখা । একই নামের সিনিয়র বন্ধুকে ভাই বলেই ডাকতাম । তিনি আবার তাবলীগ জামাতের একনিসষ্ট সদস্য । তার সাথে আমার সব চাইতে যে বিষয় ধুরূন্দূর আলচনা হত তা হল দাড়ি (রাখে না কেন ? কিংবা যারা ছোট রাখে তারা নবির উম্মত না , কারন দাঁড়িতে ক্ষুর লাগান মানে নবীর বুকে ছুরি চালানোর নামান্তর!!! এই জাতীয়) , কারন তার পুরো মুখ জুরে সফেদ শ্রুশ্মু । সব শেষ আলোচনার ইতি ঘটাতাম , বাস্তবতা আসলেই কঠিন । সম...য়ই সব উন্মেষ করবে । কেউ যেন আমাকে দেখে মুখ লুকাচ্ছে! ভাল করে লক্ষ্য করে তবেই চিনলামগ আরে এ যে দেখছি মামুন ভাই । সালাম দিয়ে কথা বলছি , কিন্তু তিনি কেমন যেন আনইজি ফিল করছে ? হঠাৎ মনে খেয়াল করলাম তার মুখে দাঁড়ি নেই , ক্লীন সেভড । বলে ফেল্লাম কি ব্যাপার মামুন ভাই!

তোমাদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। এখন তোমরা তোমাদের বাবা-মায়ের স্বপ্ন আর নীজেদের জীবনের লক্ষ বাস্তবায়নের শেষ ধাপ দাঁড়িয়ে...

লিখেছেন মামুন সিদ্দিক, ১৮ জুলাই ২০১২ , রাত ০৮:৪৪ দীর্ঘ দুটি বছর কঠোর অধ্যাবসায় , মেধা আর অক্লান্ত পরিশ্রমে তোমরা এখন হাসার রসদ পেয়েছ । আসলে ইন্টার মিডিয়েট জীবনটা সবার জন্যই টার্নিং পয়েন্ট । এ দুই বছর যারা নিজের মনের সাথে লড়াই করে তখনকার বিলাসিতাকে অবঙ্গা করে কষ্ট করেছ আজ তার সার্থক । যারা আজ আনন্দ করছো নিজেকে , পরিবার , শিক্ষক , পিতা-মাতাদের মুখ উজ্জল করেছ তাদের সবার জন্য মিষ্টি আর ফুলের শুভেচ্ছা । আজকের দিনইতো আনন্দের , কাল থেকে আবার টেনশন নগরীর বাসিন্দা হতে হবে পছন্দের প্রতিষ্ঠান

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শার্টল ট্রেনের ড্রাইভার অপহরন করল শিবির

লিখেছেন মামুন সিদ্দিক ০২ এপ্রিল ২০১২ , সকাল ১১:৪৬ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়গামী শার্টল ট্রেন নগরীর খুলশী থানাধীন ঝাউতলা ষ্টেশন পৌঁছলে সেখান থেকে ট্রেইনের ড্রাইভারকে অপহরন করেছে শিবির ক্যাডাররা । সকাল ৮টায় চট্টগ্রাম ষ্টেমন থেকে ট্রেনটি ছেড়ে ৮টা ১০ মিনিটে ঝাউতলা ষ্টেশনে পৌছলে শিবির কর্মীরা স্লোগান

উপ! কি মর্মান্তিক

লিখেছেন মামুন সিদ্দিক, ১৫ অগাস্ট ২০১১ , সকাল ১১:৫৯ বাসার সামনে সেদিন বেশ জটলা দেখলাম , কিছুক্ষণ পর আবার মেয়ে মানুষের ছেচামেছি শুনে কিছুটা আগ্রহ জাগল জানার । গেইটের বাহিরে ছোট ভাইকে পেয়ে জিঙ্গেস করতে সে যা বল্ল তা শুনে রিতিমত বোকাবনে গেলাম । সে বল্ল সামনের বাসার যে ছেলেটি সিটি কলেজে অনার্স পড়ছে , সে গত পরশু তার মমতাময়ী মাকে মেরে আহত করেছে । কি জন্য প্রশ্ন করলে ছোট ভাই বল্ল- ছেলেটি প্রতিদিন বাসা থেকে টাকা

আমার ভাইকে আমি আমার ডেরায় নিয়ে যাই!!! কবি ফর্‌রুখ, এখনো তিনি রয়ে গেছেন অবহেলিত

ছবি
লিখেছেন   আজব মানুষ   ১৯ অক্টোবর ২০১২ , সকাল ১১:০১ ১৯ অক্টোবর! বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে শোকার্ত দিন । ১৯৭৪ সালে এই দিনে সমস্ত জাতিকে শোকের সাগরে ফেলে না ফেরার জগতে পারি জমিয়েছেন চির অভিমানী কবি রেনেসাঁর কবি ফর্‌রুখ আহমদ । না কবির তো মৃত্যু হয়নি! হয়েছিল একটি প্রতিভার , একটি জাতির জাগরনের চেতনার । তার মৃত্যুতে ক্ষতি হল যেমন বাংলা সাহিত্যের তেমনি লজ্জিত হতে হল সমগ্র দেশকে । করাণ তার মৃত্যু যে ছিল বঞ্চনার , অবজ্ঞার আর অবহেলার ।   মৃত্যুর সময় তার দেহটি ছিল কঙ্কালসাঁড় । তার বড় মেয়ে নাহার বিনা চিকিৎসায় মারা গিয়েছিল কিন্তু পয়সার অভাবে ডাক্তার দেখাতে পারেন নি । ডাক্তার দেখাবেন কি ভাবে! তার পকেটে তো কোন কানা-কড়ি ছিল না । আর মেয়ের জামাই! তিনিও যে ছিলেন শ্বশুরের দোষে দোষি । কবির অপরাধ ? কবি সাম্প্রদায়িক! কবি তো মুসলমানদের জাগরণের কথা বলেন , তাদের ইতিহাস ঐতিহ্যকে স্বরণ করিয়ে তাদের ঘুম ভাঙ্গাবার চেষ্ট ছালিয়ে ছিলেন ।   ডালে ডালে পাখির বাসা/মিষ্টি মধুর পাখির ভাষা/সাত সাগরে নদীর বাসা/কুলুকুলু নদীর ভাষা । হাজার সুরের হাজার ভাষায়/এ দুনিয়া ঘেরা/আর মাতৃভাষা বাংলা আমার/সকল ভাষার সেরা ।...

আনুশকাদের আরেকটি ঝলকানি দেখতে প্রস্তুতি নিন

লিখেছেন আজব মানুষ ০৯ এপ্রিল ২০১২ , রাত ০৯:০৯ সরকার রাজধানী ঢাকাকে এশিয়া অঞ্চলের ইসলামী সংস্কৃতির রাজধানী ২০১২ ঘোষণা করেছে । এ লক্ষ্যে বর্ষব্যাপী অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার । আগামী ১৪ জুলাই অনুষ্ঠান উদ্বোধন করা হবে , গতকাল রোববার সচিবালয়ে তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ে এ সংক্রান্ত বৈঠক করে । বৈঠকে তথ্য মন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ সভাপত্বি করেন । ভাল উদ্যোগ............ আমরা আবার দেখতে পারবো হয়তো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের নামে আমাদের প্রিয় অভিনেত্রী

অবশেষে ধর্মঘটপ্রত্যাহার করল শিবির

লিখেছেন আজব মানুষ ০৪ এপ্রিল ২০১২ , রাত ১০:৫৬ অনেক নাটক জন্মদানের পর অবশেষে ছাত্র ধর্মঘট প্রত্যাহার করেছে ইসলামী ছাত্রশিবির । শিবির নেতারা দাবী করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের চারটির মধ্যে একটি দাবী মেনে নিয়েছে , বাকি দাবীগুলো সত্ত্বর মেনে নেওয়ার আশ্বাষের প্রেক্ষিতে তারা এই অবরোধ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে । কবে যদি বাকি দাবীগুলো মেনে নিতে গরিমসি করা হয় তাহলে আবারও ধর্মঘট য়োর হুমকিও দেয় তারা । গত ১৮ মার্চ থেকে এই ধর্মঘট পান করছে তারা । এর আগে ছাত্রলীঘ ও ছাত্রশিবিরের মধ্যকার রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে শিবিরের দুই নেতা নিহত হলে টানা ৩৮ দিন বন্ধ থাকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় । ধর্মঘট প্রত্যাহারের মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীরা ফিরে পাবে ছির সবুজের প্রকৃতি কণ্যা তাদের সেই প্রিয় ক্যাম্পাসের বারান্দায় ।

ডাক্তার হয়েও তিনি ছিলেন আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের অন্যতম হোতা

লিখেছেন   ০৮ অক্টোবর ২০১২ , সন্ধ্যা ০৭:৩১ ১৯ এপ্রিল , ১৯৬৫ সাল । দার-এস-সালাম শহরের উপকণ্ঠে একই নামের বিমান বন্দরে নামলেন শহরে নতুন ধরনের তিনজন লোক ড্রেকো , পাপি আর তাদের দলনেতা । সম্পূর্ণ স্যুটেড তিন ব্যক্তিরই রয়েছে ছদ্মবেশ । কৃষ্ণাঙ্গদের দেশে শেতাঙ্গ! এই মোটেও অস্বাবিক নয় । কৃষ্ণাঙ্গরাতো আর শেতাঙ্গদের মত সংকীর্ণ জাতীয়াতাবাদের ধ্বজাধারি নয় যে , তখনই তাদেরকে ঘাড় ধরে বের করে দিবে তাদের দেশ থেকে । কারো কোন রকম কৌতুহলই হল না! তাদেরকে নিয়ে । তবে হ্যাঁ একজনের অবশ্যই কৌতুল সৃষ্টি হয়েছে , সে আর কেউ নয় । আগত তিনজন লোকের