এই দলে আসা সহজ কিন্তু বের হওয়ার কোন সহজ পথ নেই
ছোট বেলার দেখা বাংলা সিনেমায় হরহামেশায় দেখতাম সমাজ ব্যবস্থা, দারিদ্রতা,
কিংবা পিতা-মাতার হত্যার প্রতিশোধ নিতে নায়ক ইয়া বড় সন্ত্রাসী গ্রুপের
সদস্য হয়ে যেতেন। এমন কোন অসাধ্য কাজ থাকত না যা তাদের জন্য অসম্ভবপর। এক
পর্যায়ে মোট-সোটা গড়নের কোন ধণী দুলাহান এসে নায়কের জীবনকে সূর্যের আলোর মত
উজ্জল করে দিত। এর অংশ হিসেবে দেখা যেত নায়ক তার সমস্ত অন্ধকার জীবনকে
পেছনে ফেলে ভাল মানুষ হয়ে যেতে চান। আর তখনই ভিলেন এসে কমন একটা ডায়ালগ
ছেড়ে বলতেন, এই পথে আসা সহজ কিন্তু বের হওয়া কোন সহজ পথ নেই
এই পথ থেকে বের হওয়ার একমাত্র পথ হল মৃত্যু। এর পরই লেগে যেত হাঙ্গামা..........
বর্তমানে আমাদের ক্ষমতাসীন দলটিও মনে হয় সেরকম কোন গ্যাং। অনেক আশা নিয়ে বাংলাদেশের সর্বপ্রথম প্রধানমন্ত্র তাজউদ্দিনের ছেলে জনাব, সোহেল তাজ এসে ছিলেন আওয়ামী লীগে। স্বপ্ন দেশ-জাতির সেবা করা!!!! সুযোগও পেয়ে গেলেন, এম.পি হলেন, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীও হয়ে গেলেন ডিজিটাল সরকারের।
কিন্তু তখন তার স্বপ্ন ভঙ্গ হয়ে গেল, যখন
দেখলেন শর্ষের মাঝে ভুত! তাই বেছার ডিজিটালের কোন পাপ তার ঘাড়ে যেন না পড়ে তাই সটকে পড়তে চাইলেন। পদত্যাগ করলেন স্বরাষ্ট্র প্রতিসন্ত্রীর মত লোভনীয় ও ক্ষমতাশালী এই পদটি। কিন্তু যেতে চাইলেই কি চালে যাওয়া যায়! তার পদত্যাগ পত্রটি গ্রহণ করলেন না আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। ব্যাচারা সোহেল তাজ তিন বছর ধরে দপ্তর বিহীন মন্ত্রী থাকলেও গ্রহণ করেননি তার কিছুই। না নিলে কি হবে, তার এ্যাকাউন্টে চলে যেত সকল ভাত-টাকা পয়সা।
এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ( দিনে দিনে সরকারের পাপের বোঝা বিহৎ হওয়ায় ভীত হয়ে) এবার পদত্যাগ করলেন সংসদ সদস্য পদ থেকে। কি জন্য পদত্যাগ করেছেন জানা না গেলেও বুঝা যায় অনেক কিছু। তা আপনারা সবাই জানেন।
কিন্তু এই গ্যাং থেকে কি বের হয়ে যাওয়া এত্ত সহজ??? তাই তার পদত্যাগ পত্রটি গ্রহন করলেন না মাননীয় স্পীকার সাহেব। দেখা যাক কি হয়ে পরবর্তীতে...
শেষ হাঙ্গামা দেখার অপেক্ষায়.........................
Click this link...বর্তমানে আমাদের ক্ষমতাসীন দলটিও মনে হয় সেরকম কোন গ্যাং। অনেক আশা নিয়ে বাংলাদেশের সর্বপ্রথম প্রধানমন্ত্র তাজউদ্দিনের ছেলে জনাব, সোহেল তাজ এসে ছিলেন আওয়ামী লীগে। স্বপ্ন দেশ-জাতির সেবা করা!!!! সুযোগও পেয়ে গেলেন, এম.পি হলেন, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীও হয়ে গেলেন ডিজিটাল সরকারের।
কিন্তু তখন তার স্বপ্ন ভঙ্গ হয়ে গেল, যখন
দেখলেন শর্ষের মাঝে ভুত! তাই বেছার ডিজিটালের কোন পাপ তার ঘাড়ে যেন না পড়ে তাই সটকে পড়তে চাইলেন। পদত্যাগ করলেন স্বরাষ্ট্র প্রতিসন্ত্রীর মত লোভনীয় ও ক্ষমতাশালী এই পদটি। কিন্তু যেতে চাইলেই কি চালে যাওয়া যায়! তার পদত্যাগ পত্রটি গ্রহণ করলেন না আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। ব্যাচারা সোহেল তাজ তিন বছর ধরে দপ্তর বিহীন মন্ত্রী থাকলেও গ্রহণ করেননি তার কিছুই। না নিলে কি হবে, তার এ্যাকাউন্টে চলে যেত সকল ভাত-টাকা পয়সা।
এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ( দিনে দিনে সরকারের পাপের বোঝা বিহৎ হওয়ায় ভীত হয়ে) এবার পদত্যাগ করলেন সংসদ সদস্য পদ থেকে। কি জন্য পদত্যাগ করেছেন জানা না গেলেও বুঝা যায় অনেক কিছু। তা আপনারা সবাই জানেন।
কিন্তু এই গ্যাং থেকে কি বের হয়ে যাওয়া এত্ত সহজ??? তাই তার পদত্যাগ পত্রটি গ্রহন করলেন না মাননীয় স্পীকার সাহেব। দেখা যাক কি হয়ে পরবর্তীতে...
শেষ হাঙ্গামা দেখার অপেক্ষায়.........................
http://www.sonarbangladesh.com/blog/ajobmanush/108820
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন