পোস্টগুলি

মে, ২০১২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

তবে কি কমিউনিজম ইহুদিদের গুপ্ত সংগঠন?

বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের জনক যাকে বলা হয়, তাকে তো আপনারা সবাই চেনেন, না চিনলে তো আপনি এই ধরার অধিবাসি হওয়ার যোগ্যতা রাখেন না!! হ্যাঁ, কার্লকার্ল মার্ক্স, তার পুরো নাম কার্ল হেইনরিচ মার্ক্স। তিনি একজন ইহুদির সন্তান (তার জন্মের পর তার পরিবার খ্রীষ্টান ধর্ম গ্রহণ করে। অনুরুপ রাশিয়া বিপ্লবের অগ্রজ লেলিন, তার নানা ছিলেন ইহুদী। আরো অবাক বিষয়! রাশিয়ার বিপ্লবের নেতৃত্বদানকারীদের বেশির ভাগ ছিলেন ইহুদি। ১/ কুখ্যাত রেড আর্মির প্রধান, পরে পররাষ্ট্রবিষয়ক প্রধান- ট্রচস্কি (ইহুদি নাম

তোমাদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন

দীর্ঘ একদশক কঠিন অধ্যাবসায়, শ্রম, মেধা আর অক্লান্ত পরিশ্রমে তোমরা এখন বাংলাদেশের শিক্ষিত একজন নাগরিক। অনেক পড়ালেখা করেছ তাই আজ তোমাদের বেশি পড়ার সুযোগ দিচ্ছি না। যারা আজ আনন্দ করছো নিজেকে, পরিবার, শিক্ষক, পিতা-মাতাদের মুখ উজ্জল করেছ তাদের সবার জন্য মিষ্টি আর ফুলের শুভেচ্ছা। আজকের দিনইতো আনন্দের, কাল থেকে আবার টেনশন নগরীর বাসিন্দা হতে হবে পছন্দের কলেজে ভর্তি নিয়ে!!!!! পাশাপাশি যারা খারপ করেছে, তাদের শুধু বলবো,

জোট ছাড়বেন, মন্ত্রিত্ব ছাড়বেন না! তা হবে না। গৃহপালিত বিরোধীদল হওয়ার খায়েশ ছেড়ে দিন

ছবি
জাতীয় পার্টির পেসিডিয়াম সদস্য ও মহাজোট সরকারের বাণিজ্যমন্ত্রি জি এম কাদের আজ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে বলেছেন‌ “পার্টির নেতাকর্মীরা মনে করছেন মহাজোট থেকে জাতীয় পার্টিকে বেরিয়ে আসতে হবে। বিষয়টি নিয়ে জাতীয় পার্টি ভাবছে। দলের নীতি-নির্ধারকরা আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবেন।” এরআগেও দলের চেয়ারম্যানসহ একা্যিধক নেতা এরকম বুলি অনেক বার বলেছেন। ভাল কথা, কিন্তু কথা হচ্ছে কবে, কখন তারা মহাজোট ছাড়বেন সেটা কিন্তু তারা কেউ বলছেণ না। তবে মহাজোট ছেড়ে আগামীতে আর কারো সাথেই জোট করবেননা বলে ছাপ জানিয়ে দেয়া হচ্ছে। আগামীতে জাতীয়পার্টি এককভাবেই নির্বাচন করবে বলে দলীয় বরাতে জানা যায়। মহাজোট ছাড়ার যে কারনগুলো তারা বলছেন,

সতিনের সাথে কুলিয়ে উঠতে পারছে না বই

ছবি
এস.এস.সি পরীক্ষার পর বাসা থেকে টাকা দিল কম্পিউটার কেনার জন্য। আব্বা যেতে চাইল সাথে নিলাম না, বল্লাম বন্দুরা যাবে সাথে। সকালে নতুন এক আমেজ আর কল্পনার রাজ্যে চক আঁকতে আঁকতে বের হলাম কম্পিউটার ক্রয়ের লক্ষে। বেশী সময় লাগার কথা নয়, কারণ কনফিগারেশন সহ যাবতীয় কার্য মোটমুটি আগেই শেষ করা আছে। যাব, সেট আপ হবে এরপর নিয়ে আসবো। রাস্তায় হঠাত কেন যে একটা ভূত ঢুকল বুঝলাম না, যার মাধ্যমে কিনবো তিনি বললেন দুপুর ১২ টায় আসবেন, তাই কিভাবে যেন আন্দরকিল্লা চলে গেলাম, আজও তার সমাধান পেলাম না। সেখানে গিয়ে বইয়ের রাজ্যে হারিয়ে ফেল্লাম নিজেকে । কিন্তু শুরু করে দিলাম এক একটি গুরুত্বপূর্ণও ও প্রয়োজনীয় বই। এভবে একটি দুটি করে এক সাথে কিনে পেলেছি প্রায় সাড়ে ৫ হাজার টাকার বই! কারণ যে বইটাই দেখছি সেটাই প্রয়োজনীয় মনে করলাম। বাসায় আসার পর সবাইতো অবাক! আম্মা ঘোষণা করলেন, বাসায় খাওয়া বন্ধ, আব্বা বলল্লেন বাসা থেকে বের হয়ে যেতে। কি আর করা নিজ রুমে গিয়ে দরজা বন্ধ করে বসে থাকলাম। বাসা হতে বের করে দেয়নাই বটে কিন্তু একদিন না খাইয়ে রেখেছে। যাই হোক, পড়ে দেখলাম আব্বা আমার কিছু কিছু বই পড়ছেন, বই গুলো রাখার

এই দলে আসা সহজ কিন্তু বের হওয়ার কোন সহজ পথ নেই

ছবি
  ছোট বেলার দেখা বাংলা সিনেমায় হরহামেশায় দেখতাম সমাজ ব্যবস্থা, দারিদ্রতা, কিংবা পিতা-মাতার হত্যার প্রতিশোধ নিতে নায়ক ইয়া বড় সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্য হয়ে যেতেন। এমন কোন অসাধ্য কাজ থাকত না যা তাদের জন্য অসম্ভবপর। এক পর্যায়ে মোট-সোটা গড়নের কোন ধণী দুলাহান এসে নায়কের জীবনকে সূর্যের আলোর মত উজ্জল করে দিত। এর অংশ হিসেবে দেখা যেত নায়ক তার সমস্ত অন্ধকার জীবনকে পেছনে ফেলে ভাল মানুষ হয়ে যেতে চান। আর তখনই ভিলেন এসে কমন একটা ডায়ালগ ছেড়ে বলতেন, এই পথে আসা সহজ কিন্তু বের হওয়া কোন সহজ পথ নেই এই পথ থেকে বের হওয়ার একমাত্র পথ হল মৃত্যু। এর পরই লেগে যেত হাঙ্গামা.......... বর্তমানে আমাদের ক্ষমতাসীন দলটিও মনে হয় সেরকম কোন গ্যাং। অনেক আশা নিয়ে বাংলাদেশের সর্বপ্রথম প্রধানমন্ত্র তাজউদ্দিনের ছেলে জনাব, সোহেল তাজ এসে ছিলেন আওয়ামী লীগে। স্বপ্ন দেশ-জাতির সেবা করা!!!! সুযোগও পেয়ে গেলেন, এম.পি হলেন, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীও হয়ে গেলেন ডিজিটাল সরকারের। কিন্তু তখন তার স্বপ্ন ভঙ্গ হয়ে গেল, যখন

বর্তমানে বাংলাদেশের বিরোধী দল কে ? ১৮ দলীয় জোট, নাকি ব্যক্তি ইউনুস

ছবি
বর্তমানে বাংলাদেশের সবগুলো প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ায় ডঃ ইউনুস সংক্রান্ত কোন না কোন নিউজ থাকছেই। বছর দুয়েক আগেও এসব নিউজে তাকে অনেক সম্মানের সাথে উপস্থাপন করা হত। কিন্তু এখনকার সময় উপস্থাপনাটা হচ্ছে এক ধরনের সমালোচনার দৃষ্টিতে। এত কি মিডিয়ার কোন ভূমিকা আছে ? মোটেও না, বরং সরকারের মতামতটাই মিডিয়া তুলে ধরে। তাহলে সরকার কেন এই ভাবে তার বিরুদ্ধে অপমানকর বক্তৃতা বিবৃতি প্রদান করছে। আজ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ড. ইউনূসের নোবেল পুরস্কারের সমালোচনা করে বলেছেন, ‍‍‌‌'নোবেল কীভাবে আসে-তা আমাদের এখানে অনেকেই জানেন। তার বেসিক সাবজেক্ট ছিল অর্থনীতি। তিনি অর্থনীতিতে নোবেল পেলেন না। কোনো যুদ্ধ বন্ধ না