পোস্টগুলি

2021 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কথাগুলো 'সাম্প্রদায়িক'

আকবরের পাপের ফল ভোগ করছে ইন্ডিয়ান মুসলিমরা। গত ক'দিনে সেখানে নাগরিকত্বের দাবীতে খুন হয়েছে দুই ডজনেরও বেশি মানুষ। যাদের প্রায় সবাই মুসলিম। পৃথিবী এই পর্যন্ত যত লম্পট শাসক পেয়েছে তার মধ্যে সম্রাট আকবর অন্যতম। সবমিলিয়ে ৩০০ টি বিয়ে করেছেন তিনি। এর বাহিরে রক্ষিতারা তো ছিলই।  হিন্দুপতিরা তাদের স্ত্রী-মেয়েদের নিজ ও ধর্মীয় স্বার্থে উপঢৌকন দিত আকবরকে। মূলত সেইসব নারীদের হাত ধরেই মোগল হেরেমের অন্দরের নয়ন্ত্রণের পাশাপাশি সাম্রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অনেক পদ ভাগিয়ে নেয় তারা। যার সর্বশেষ পরিণতি সাম্রাজ্যের পতন এবং ধর্মীয় যজ্ঞের শিকার। শুরুটা কিন্তু মোদি করেননি। পরিকল্পনাটা করেছেন শিবাজি।  আর তাতে ঘি ঢেলেছে শত বছর আগে গঢ়ের মাঠে শিবাজি উৎসব। যেখানে রবীন্দ্রনাথ পাঠ করেছেন 'শিবাজি উৎসব' কবিতা। যাতে তিনি বলেছেন, আকাঙ্খা করে বলে- “এক ধর্ম কাব্য খন্ড ছিন্ন বিক্ষিপ্ত ভারত বেঁধে দিব আমি .....এক ধর্ম রাজ্য হবে এ ভারতে’ এ মহাবচন করিব সম্বল।” এই কবিতার অন্য চরণে  পানিপথ যুদ্ধের ইতিহাস টেনে তিনি বলেছেন, “আল্লাহো আকবর শব্দে বনভূমি প্রতিধ্বনিত হয়ে উঠেছে/একদিকে তিন লক্ষ যবন (অসভ্য। উগ্র হিন্দুরা মুসলিমমদ...

চাকমা রাজারা কি মুসলিম ছিলেন?

ছবি
এটি পার্বত্য চট্টগ্রামের চাকমা রাজাদের তালিকা। যারা মূলত সুবিধাভোগী শ্রেণী।  নিজেদের ক্ষমতা টিকানোর জন্য যখন যে পাত্রে রাখা হয়, তখন সে পাত্রের আকার ধারণ করেন তারা। তালিকায়  ৫ থেকে ১৩ নম্বরের নামগুলি দেখুন। মনে হচ্ছে যেন, রাজা জালাল খান থেকে রাজা ধরমবক্স খান পর্যন্ত ১৭১৫ থেকে ১৮৩২ পর্যন্ত শাসন করা রাজারা মুসলমান ছিলেন। বাস্তবেই কি তাই? কখনোই না। তারা মুসলামন ছিলেননা। তালিকার সময়ানুযায়ী খেয়াল করলে বোঝা যাবে, মূলত চাকমা রাজারা তাদের স্বীয় সুবিধা চরিতার্থ করার জন্য বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জাতী-গোষ্টির কৃষ্টি-কালচার ও ধর্মীয় পরিচয় ধারন করে নিতেন।  ধরম বখস খানের পর তার স্ত্রী কালিন্দী রাণী রাজ্যের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। একপর্যায়ে কালিন্দী বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করে নিলে এরপর থেকে চাকমারা বৌদ্ধ ধর্মের শাসনে চলে যায়। ১৮৫৭ সালে সিপাহী বিপ্লবের সময় তিনি পার্বত্যে এলাকায় লুকিয়ে থাকা সিপাহীদের ইংরেজদের নিকট ধরিয়ে দিত।  কালিন্দীর মৃত্যুর পর ১৮৭৪ সালে তার মেয়ে পক্ষের নাতি হরিশ চন্দ্র রাজা হন। এসময়ে ইংরেজরা তাকে ‘রায়’ উপাধীতে ভূষিত করে। এরপর থকেই চাকমা রাজারা তাদের নামের শেষে ...

ইতিহাসে চাপা পড়া মিয়ানমির গণহত্যা দিবস আজ

 ৩১ জুলাই, ১৮৫৭ সাল। দিনটি ছিল শুক্রবার। রমজান মাসের শেষ দিন, পবিত্র জামাতুল বিদা। আর মাত্র একদিন পরই মুসলিমদের সবচেয়ে বড় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর। কিন্তু মুসলিম সেনাদের মুখে দুশ্চিন্তার কালো রেখা, কপাল কুঞ্চিত।    দখলদার ইংরেজ বাহিনীর কাছ থেকে এখনো ঈদের ছুটির বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি। হবে কিনা সেটাও ঠিক বোঝা যাচ্ছে না। চারদিকে একটা অবিশ্বাস আর ক্ষোভ দানা বাঁধছে। অবশ্য অনেক জায়গায় সেই ক্ষোভের বিষ্ফোরণ ঘটে গেছে ইতোমধ্যে। বিশেষ করে দিল্লীতে মুসলিম সৈন্যদের মধ্যে যে বিদ্রোহের দাবানল জ্বলে ওঠেছে তা সারাদেশে প্রজ্জ্বলিত হতে শুরু করেছে। আর এই ভয়েই ভীত ইংরেজ বেনিয়াদের যত শঙ্কা মুসলিম সৈন্যদের ঈদের ছুটি নিয়ে। এক ধরনের চাপা নিস্তব্ধতার মধ্যে সেনা কমাণ্ডের নিয়মিত কাজ চলছে। এক দিকে মুসলিম সৈন্যদের কাজে মন নেই। আবার অন্যরা যেন কিছু একটা লুকোতে চাচ্ছে মুসলিম তথা মোহামেডানদের কাছ থেকে। এর মধ্যেই পড়ন্ত বেলায় হঠাৎ করেই অফিস অর্ডার এলো মুসলিম সৈন্যদের জন্য।  শেষ বিকেলে নিজ দফতরের কাজগুলো সেড়ে নিচ্ছেন লাহোরের অমৃতসর জেলার ডেপুটি কমিশনার (জেলা কমিশনার) ফ্রেডরিক কপার। সূর্য পশ্চিমে হেলে প...

ইন্দোনেশিয়ান সিনেমা 99 Name of love

ছবি
  আমরা যত যাই করিনা কেন তা আল্লাহর পরিকল্পনা মতেই হবে। সে জন্য ভালবাসাটা হতে হবে একমাত্র আল্লাহকে কেন্দ্র করে। তাঁর রয়েছে ৯৯ টি নাম। কিন্তু ৯৯ টি কেন? ১০০ টি নাম কেন হল না? এসব নিয়ে বানানো হয়েছে ইন্দোনেশিয়ান সিনেমা 99 Name of love । একজন মিডিয়াকর্মীকে নিয়ে শুরু সিনেমার প্লট। যিনি 'তালিয়ার কথা' নামে একটি গচিফ শো'র উপস্থাপক। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের গোপন বিষয় বের করে আনাই তার কাজ। কিন্তু একদিন সব ওলটপালট হয়ে যায় যেদিন তার অফিসে এক অপরিচিত লোক আসে। চাকুরী না হারালেও ডিমোশন হয় তার। বন্ধ হয়ে যায় টিআরপিতে সর্বোচ্চ রেটিংয়ে থাকা অনুষ্ঠানটি। কিন্তু কেন, এবং পরে কী হয়েছে? তা জানতে হলে দেখুন 99 Name of love (বাংলা সাবটাইটেল available)। মুভি দেখতে ক্লিক করুন   বাংলা সাবটাইটেল ডাউনলোড